জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ঘোষণা ও সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণাপত্র – সামরিক দখল ও বর্ণবাদী দুঃশাসন প্রতিহত করার অধিকার স্বীকৃতি দেয়। যদিও কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থার সিদ্ধান্তের উপর নিপীড়ন প্রতিরোধ ও স্বাধীনতার সংগ্রাম করার মানবিক দায়িত্ব ও অধিকারটি কারো স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি নির্ভর করেনা। সাধারণ বোধ থেকেই বলা যায় যে অত্যাচারিতদের (ব্যক্তিগত বা সংগঠিত)আক্রমণকে শুধুই পূর্ববর্তী রাষ্ট্র-অনুমোদিত সহিংসতার পটভূমিতে দেখা সম্ভব। ফিলিস্তিনিদের ক্ষেত্রে ইসরাইলি দখল ও আধিপত্য প্রতিরোধ করার অধিকারটি তাই অপরিহার্য।
বেসামরিক সংগ্রাম যেমন আন্তর্জাতিক বয়কট, অর্থনৈতিক অপসারণ, ইসরাইলের বিরুদ্ধে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ, জনসচেতনতা সৃষ্টি ইত্যাদি মাধ্যমের ক্ষেত্রেও একই শর্ত প্রযোজ্য।
“এক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র” উদ্যোগ জোর দিয়ে আরও বলছে যে, উক্ত কার্যক্রমের ফলাফল কেবলমাত্র একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে গেলে অর্জন করা সম্ভব। এই লক্ষ্য হতে হবে একটি সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র থেকে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রূপান্তর করা। উদ্যোগটি নিম্নের বিষয়সমূহের সাথে বৈসাদৃশ্য প্রদর্শন করে:
ইহুদি রাষ্ট্রের নাগরিকদের জন্য একমাত্র বিকল্প হতে পারে একটি গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। এই রাজনৈতিক পরিকল্পনা হচ্ছে ইহুদিবাদের মৌলিক বৈপরীত্য এবং এটিকে অবশ্যই স্বাধীনতার সংগ্রামকে সহযোগিতা এমনকি পরিচালনাও করতে হবে।
নিবন্ধন করে এক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র সমাধানের জন্য আপনার সমর্থন জানান।